মাথা ব্যাথা – কেন হয়? বিভিন্ন ধরণ ও করণীয় কি কি


বর্তমানে মাথা ব্যাথা আমাদের সকলের জীবনের একটি অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ হয়ে দাঁড়িয়েছে। নয় থেকে নব্বই প্রায় সকলেই এটিতে আক্রান্ত হচ্ছেন। আমাদের দৈনন্দিন কাজের চাপ, ব্যস্ততা, অনিয়মিত ঘুম, পরিবেশ দূষণ, খাওয়ার অনিয়ম, শারীরিক রোগসহ বিভিন্ন কারণে এটি হতে পারে। এটি হলে কোনোকাজই সুষ্ঠু ভাবে করা যায় না। তবে বারবার ওষুধ খাওয়াও এর কোনো সঠিক সমাধান নয়।

মাথা ব্যাথা কি?

চিকিৎসাশাস্ত্রে প্রায় দেড়শো প্রকার মাথা ব্যথার উল্লেখ রয়েছে। প্রতিটি মাথাব্যথারই রয়েছে সুনির্দিষ্ট কারণ। তবে এটিকে কখনো অবহেলা করা উচিত নয় কারণ এটি বড় কোনো সমস্যার পূর্বের চিহ্ন হতে পারে। বিশেষজ্ঞদের মতে মাথাব্যথা কোনো রোগ নয় বরং একটি উপসর্গ।

মূলতঃ মাথা ব্যাথা বলতে মস্তিষ্ক ও মাথার হাড়ের আবরণের আশেপাশের রক্তনালি, নার্ভ ও এদের আবরণ, মাথার চামড়ার নিচের মাংসপেশি, চোখ, সাইনাস, কান ও ঘাড়ের মাংসপেশি ইত্যাদির প্রদাহকে বুঝায়।

মাথা ব্যাথা

মাথা ব্যাথা কেন হয়?

মাথাব্যথার সর্বাধিক দুটি কারণ হচ্ছে মাইগ্রেন আর টেনশন। পরিসংখ্যান অনুযায়ী মাথাব্যথার জন্য ৭০ শতাংশের ক্ষেত্রে দায়ী টেনশন টাইপ হেডেক। অন্যদিকে মাইগ্রেন ১১ শতাংশ ক্ষেত্রে এটি সৃষ্টি করে।

মাথাব্যথাকে প্রধানত দুই ভাগে ভাগ করা হয়। এদের মধ্যে একটি হলো প্রাইমারি হেডেক এবং অন্যটিকে সেকেন্ডারি হেডেক বলা হয়। নীচে এই দুটোকে নিয়ে আলোচনা করা হলো:

ক) প্রাইমারি হেডেক:

প্রাইমারি হেডেকের মূল কারণগুলোর মধ্যে মাইগ্রেন, দুশ্চিন্তার কারণে মাথা ব্যথা, ক্লাস্টার হেডেক অন্যতম। প্রাইমারি হেডেকের ক্ষেত্রে মাথাব্যথাই প্রধান সমস্যা। অন্যান্য ক্ষেত্রে মাথাব্যথা অন্য কোনো রোগ বা শারীরিক মানসিক অবস্থার লক্ষণ হিসেবে প্রকাশ পেতে পারে।

খ) সেকেন্ডারি হেডেক:

সেকেন্ডারি হেডেক অন্য কোনো শারীরিক বা মানসিক অবস্থার কারণে হয়ে থাকে। সাইনোসাইটিস, মাসটয়ডাইটিস, স্ট্রোক, মাথার আঘাতজনিত কারণে ব্যথা, মস্তিষ্কের টিউমারকে এটির কারণ হিসেবে ধরা হয়। প্রাইমারি হেডেক থেকে সেকেন্ডারি হেডেককে আলাদা করার জন্য মাথাব্যথার বৈশিষ্ট্য, অন্যান্য লক্ষণ এবং শারীরিক পরীক্ষা-নিরীক্ষার দিকে লক্ষ্য রাখতে হয়।

মাথাব্যথার কারণগুলোর মধ্যে ক্রনিক ডেইলি হেডেক, সাইনাস, মাইগ্রেন, ক্লাস্টার হেডেক, দুশ্চিন্তাজনিত মাথা ব্যথা, সাইকোজেনিক পেইন, সেক্সুয়েল হেডেক, হরমোনাল হেডেক অন্যতম। এই প্রতিটির আলাদা কারণ, লক্ষণ ও প্রতিকার রয়েছে। নীচে এই প্রতিটির বিশেষত্ব সম্পর্কে আলোকপাত করা হলো:

গ) ক্রনিক ডেইলি হেডেক:

প্রতি ১৫ দিন বা এক মাসের বেশি সময় ধরে চলা বা ৩ মাস পর্যন্ত স্থায়ী হালকা চিন চিন করে মাথাব্যথা হওয়াকে ক্রনিক ডেইলি হেডেক বলে। বেশিরভাগ সময় অনিয়মিত ঘুমঅতিরিক্ত দুশ্চিন্তার ফলে এটি হয়ে থাকে। এর থেকে বাঁচতে দুশ্চিন্তামুক্ত থাকতে হবে এবং সময়মতো ঘুমাতে হবে।

ঘ) সাইনাস:

সাইনাস বলতে নাকের দু’পাশের হাড় ও কপালের হাড়ের ভেতর ছোট ছোট কিছু ফাঁকা জায়গাকে বুঝায়। এসবের আবরণে প্রদাহ হলে বাতাস ও সর্দি জমে যার ফলে সাইনাসগুলোর জায়গায় তীব্র ব্যথা হয়। এটির ব্যথা বেশি হলে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

ঙ) ক্লাস্টার হেডেক:

ক্লাস্টার হেডেকের ব্যাথা সাধারণত চোখের চারপাশে হয়। মাথায় যেকোনো একপাশ  থেকে ব্যথা শুরু হয়ে তা চোখের পেছনের দিকে স্থানান্তরিত হয়। এটি ৫-১০ মিনিট থেকে শুরু করে ৩ ঘণ্টা পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে।

আক্রান্ত ব্যক্তির চোখ লাল হয়, চোখ দিয়ে পানি পড়ে, চোখের চারপাশ ফুলে যায়, নাক বন্ধ থাকতে পারে, চোখের দৃষ্টিতেও সামান্য সমস্যা হয়। প্রচন্ড আলো, গন্ধ এবং শব্দে এই ধরনের মাথা ব্যথা বেড়ে যায়। এটি দিনে-রাতে একটি নির্দিষ্ট সময় পর পর হয় এবং নির্দিষ্ট সময় নিয়ে স্থায়ী থাকে।

চ) সেক্সচুয়াল হেডেক:

নারী পুরুষের যৌনমিলনের সময় বা আগেপরে মে মাথাব্যথা হয় তাকে সেক্সুয়েল হেডেক বলে। সাধারণত সঙ্গমের সময় রক্তচাপ বেড়ে গিয়ে এ ধরনের ব্যথার উদ্রেক হয়ে থাকে। এ ধরনের ব্যথা খুব একটা তীব্র হয় না এবং কিছূক্ষণের মধ্যে দ্রুতই সেরে যায়।

ছ) হরমোনাল হেডেক:

হরমোনের পরিমাণ উঠানামা করার কারণে যে মাথাব্যথা হয় তাকে হরমোনাল হেডেক বলে। মহিলাদের মধ্যে এই সমস্যা বেশি দেখা যায়। মেয়েদের মাসিকের সময় বা আগে-পরে হরমোনের তারতম্যের কারণে এই ব্যথা হয়। এছাড়া গর্ভাবস্থায়ও হরমোনের তারতম্যের জন্য এই ধরনের ব্যথা হতে পারে।

জ) সাইকোজেনিক পেইন:

সাইকোজেনিক শব্দটি এসেছে সাইকোলজিক্যাল শব্দটি থেকে। মাঝে মাঝে কোনো কারণ ছাড়াই মাথাব্যথা শুরু হয়। এমনকি মন খারাপ থেকেও এটি শুরু হতে পারে। সমস্যা বেশি দেখা দিলে মনোবিদদের পরামর্শ নেওয়া যেতে পারে।

ঝ) মাইগ্রেন সমস্যা:

মাথাব্যথা সমস্যার ১১ শতাংশের কারণ হিসেবে মাইগ্রেনকে মনে করা হয়। মেয়েরা এতে বেশি আক্রান্ত হয়ে থাকে। মাথার একপাশে এই ব্যথা শুরু হয়। এটি হলে থেমে থেমে মাথাব্যথা হয় এবং তা ক্রমশ তীব্র থেকে তীব্রতর হয়ে ওঠে। কয়েক ঘণ্টা থেকে শুরু করে কয়েকদিন পর্যন্ত মাইগ্রেন থাকতে পারে। পারিবারিক ভাবেও কারোর কারো এই সমস্যাটি হয়।

) দুশ্চিন্তাজনিত মাথা ব্যথা:

মাথাব্যথার সবচেয়ে কমন কারণগুলোর মধ্যে এটি অন্যতম। আসলে মাথাব্যথার ৭০ শতাংশের ক্ষেত্রেই এটির দায় খুঁজে পাওয়া যায়। কাজের চাপ, বিশ্রামের অভাব, কোনোকিছু নিয়ে দীর্ঘসময় কিছু নিয়ে ভাবা, এমনকি ঘুমের সময় মাথার অবস্থানের হেরফেরের জন্য এ ধরনের ব্যথা হতে পারে।

ক্লান্তি, অবসাদ, ঘুমের ব্যঘাতে এই ব্যথা বেড়ে যেতে পারে। সকালের দিকে এই ব্যথা কম থাকলেও বেলা বাড়ার সাথে এর তীব্রতাও বাড়তে থাকে। এই ধরনের ‌ব্যথা মাথাজুড়ে হয় এবং খুব একটা তীব্র না হলেও সারাক্ষণ থাকে।

মাথা ব্যাথার বিভিন্ন ধরণ:

মাথাব্যথা আমাদের সকলের জন্যই খুবই বিরক্তিকর। কথায় আছে মাথা থাকলে মাথাব্যথাও থাকবে। উৎসের উপর ভিত্তি করে মাথা ব্যাথার বিভিন্ন ধরণ বিদ্যমান আছে। নীচে এই সম্পর্কে বিস্তারিত আলোকপাত করা হলো:

ক) মাথা ও ঘাড় ব্যাথা:

বিভিন্ন কারণে মাথা ও ঘাড়ের অসহ্য যন্ত্রণা হতে পারে। যাদের বেশিরভাগ সময় এক জায়গায় বসে কাজ করতে হয়, তাদের মধ্যে এই সমস্যাটি বেশি দেখা যায়। ঘাড়ের পিছনের দিকে সি-২ ও সি-৩ নামক দুটি ভার্টিব্রেট বা কশেরুকা থেকে বেরোয় গ্রেটার অক্সিপিটাল নার্ভ ও লেসার অক্সিপিটাল নার্ভ থাকে। বিভিন্ন কারণে এই নার্ভগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হলেই শুরু হয় ভয়ানক ব্যথা আর যন্ত্রণা।

মহিলার মাথা ও ঘাড় ব্যাথা

খ) জ্বর মাথা ব্যাথা:

জ্বরের কারণেও অনেকের মাথাব্যথা ধরতে পারে। মৌসুমী জ্বরের অন্যতম উপসর্গ হচ্ছে প্রচন্ড মাথাব্যথা হওয়া। এই ধরনের জ্বর সাধারণত ৭-১৪ দিন স্থায়ী হতে পারে।

গ) বাম পাশে মাথা ব্যাথা:

বেশিরভাগ সময় মাইগ্রেইন সমস্যা থেকে মাথার বাম পাশে ব্যথা অনুভব হয়। আবার টেনশন টাইপ হেডেকের কারণেও এটি হতে পারে। যদি ব্যথা হবার আগে থেকেই টের পাওয়া যায় যে ব্যথা হবে, ব্যথার সময় যদি আলো- শব্দ অসহ্য লাগে বা বমি বমি ভাব হয় তাহলে এটি মাইগ্রেনের কারণেই হবার সম্ভাবনাই বেশি।

অন্যদিকে যদি মাথার একপাশে ঘাড় সহ চাপ দিয়ে ধরে থাকে এবং মানসিক চাপের সময় ব্যথা বেড়ে যায়, তবে তা টেনশন টাইপ হেডেক হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি।

ঘ) মাথার ডান পাশে ব্যথা:

অনেকেই শুধুমাত্র মাথার ডানপাশে ব্যথা অনুভব করে থাকেন। বেশিরভাগ সময় এটি স্নায়বিক সমস্যার ফলে হয়ে থাকে। এদের মধ্যে Occipital neuralgia, Temporal arteritis এবং Trigeminal neuralgia অন্যতম।

এছাড়াও এলার্জি, ক্লান্তি, মাথায় আঘাত, সাইনাস সংক্রমণ, রক্তে শর্করার মাত্রায় ওঠানামা, গলায় মাংসপেশির চাপ বা গিঁট, টিউমার এর কারণেও মাথার ডানপাশে ব্যথা হতে পারে।

ঙ) গর্ভাবস্থায় মাথা ব্যাথা:

এটি হওয়া একটি স্বাভাবিক ঘটনা। গর্ভাবস্থায় মেয়েদের হরমোনের পরিমাণে তারতম্য ঘটতে পারে। এর ফলে মাথাব্যথার উদ্রেক ঘটে।

চ) মাথা ব্যাথা ও বমি:

মাথাব্যথার সাথে বমি বমি ভাব হওয়া বিভিন্ন রোগের লক্ষণ ও উপসর্গ হিসেবে দেখা দিতে পারে। তালিকাটি অনেক লম্বা তবে মাইগ্রেনের কারণেই এটি বেশি হতে পারে। অ্যাকাস্টিক নিউরোমা,‌ এলকোহল প্রত্যাহার সিন্ড্রোম, অ্যানথ্রাক্স বিষক্রিয়া, মাথার খুলি ভাঙ্গা, ডায়াবেটিস, ইবোলা,‌ endometriosis, হলুদ জ্বর, হেপাটাইটিস এ,‌ সেরিব্রাল রক্তক্ষরণ, ইত্যাদি।

এছাড়াও মস্তিষ্ক-ঝিল্লীর প্রদাহ, আঘাতজনিত, gliomas, উচ্চ রক্তচাপ,‌ ফ্লু, কার্বন মনোক্সাইড বিষক্রিয়া, লিভার সমস্যা, ফুসফুসের রোগ, পেট ভাইরাস, ম্যালেরিয়া, খাদ্য এলার্জি, খাদ্যে বিষক্রিয়া, কিডনি সমস্যা, পোলিও, সার্স, স্ট্রেপ্টোকক্কাল প্রদাহ, চাপ এবং উদ্বেগ, গর্ভাবস্থার প্রথম পর্যায়, টনসিলাইট (টনসিলাইটিস) ইত্যাদি কারণেও এই সমস্যা হতে পারে।

ছ) ঠান্ডায় মাথা ব্যাথা:

ঠান্ডা‌ লাগলে অনেকেরই মাথাব্যথার সমস্যা ‌দেখা দেয়। অনেকের ক্ষেত্রে সাইনাস সমস্যায় এই লক্ষণ দেখা যায়। মাঝে মাঝে দীর্ঘমেয়াদি জ্বর বা মাথাব্যথার কারণ খুঁজতে গিয়ে সাইনাসের সমস্যা পাওয়া যায়।

মাথা ব্যাথা হলে করণীয়:

মাথা ব্যাথা থেকে বাঁচতে সর্বাধিক উত্তম কাজ হচ্ছে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করা। তবে ঘরোয়া পদ্ধতি ব্যবহার করলে পার্শপ্রতিক্রিয়া থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। নীচে কিছু ঘরোয়া পদ্ধতির উপর দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলো:

  • আদা বা আদা চা মাথা ব্যথা উপশমে কার্যকরী ভূমিকা রাখে। আদাতে ব্যথানাশক প্রোস্টাগ্ল্যান্ডিন সিনথেসিস পদার্থ থাকে যা অ্যাসপিরিন ওষুধেও ব্যবহার করা হয়। মাথা ব্যথা শুরু হলে সামান্য আদা ছিলে নিয়ে চিবানো শুরু করতে পারেন। বেশি উপকার পেতে কিছুক্ষণ পর পর আদা চা খেয়ে দেখতে পারেন।
  • আইসব্যাগে বরফ ভরে নিয়ে তা মাথার ওপরে খানিকক্ষণ ধরে রাখুন। বর্তমানে বাজারে বিভিন্ন ধরনের আইসব্যাগ কিনতে পাওয়া যায়। তবে যাদের ঠান্ডার সমস্যা আছে তাদের এটি‌ ব্যবহার না করাই ভালো।
  • মাথা ও ঘাড়ের চারপাশে মালিশ করে দেখতে পারেন। এছাড়াও গরম ছ্যাক দিলে ব্যথা কিছুটা কমতে পারে।
  • মিষ্টি কুমড়োর বীজ ভেজে খেলে মাথা ব্যথা উপশম সম্ভব। এতে থাকা ম্যাগনেসিয়াম সালফেট ব্যথা উপশমে কাজ করে।
  • জার্নাল অফ পেইন’ গবেষণাপত্রের তথ্য অনুযায়ী গান শোনা প্রায় ১৭% ক্ষেত্রে ব্যথা কমিয়ে দিতে সহায়তা করে। তাই বলা যায় মন ভালো করার পাশাপাশি মাথা ব্যথা উপশমে কাজ করতে পারে মনোযোগ দিয়ে গান শোনা।

মাথা ব্যথার ঔষধ:

মাথাব্যথা উপশমে সর্বোপরি একজন চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ সেবন করা উচিত। তবে অত্যধিক প্রয়োজন বিবেচনায় প্যারাসিটামল জাতীয় ওষুধ খাওয়া যেতে পারে। এছাড়াও অ্যাসপিরিন ধরনের ওষুধও কাজ করতে পারে। তবে, নিজে নিজে ওষুধ সেবন করা যাবে না। অবশ্যই একজন চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ সেবন করা উচিত।

শেষ কথা:

মাথা ব্যথা একটি প্রচন্ড অস্বস্তির বিষয়। বিভিন্ন কারণে বিভিন্ন ধরনের মাথাব্যথার উপদ্রব দেখা যায়। তবে এটিকে কখনো অবহেলা করা উচিৎ নয় বরং এটিকে গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করা উচিত।

তথ্যসূত্র:

আরও পড়তে পারেনঃ

2 Replies to “মাথা ব্যাথা – কেন হয়? বিভিন্ন ধরণ ও করণীয় কি কি”

  1. ভালো লাগলো লেখা টা পড়ে।
    অনেক কিছু জানতে পারলাম, ধন্যাবাদ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.